Health & Personal Care

সাংসারিক জীবনে কলহের কি কি কারনে হতে পারে





১। স্বামী – স্ত্রী উভয়ে অথবা যে কোনো একজন দীনের ব্যাপারে উদাসীন হলে।
২। স্ত্রী চলাফেরায় বেপরোয়া ও সম্পূর্ণ স্বাধীনচেতা থাকলে।
৩। স্বামী – স্ত্রীর মাঝে কারো কোনো কু-অভ্যাস থাকলে।
৪। স্বামী-স্ত্রীর দীর্ঘদিন আলাদা অবস্থান করলে।
৬। স্বামীর ছোট খাটো প্রয়োজনের গুরুত্ব না দিলে।
৭। স্ত্রীর অনুরোধ বা আবদার না রাখলে।
৮। স্বামী –স্ত্রীর ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সামঞ্জস্যতা না থাকলে।
৯। স্ত্রী ব্যক্তিগত ভাবে ধনী এবং স্বামীর সম্পদ কম থাকলে।
১০। স্ত্রী নিজ বাপ-ভাইয়ের প্রতি অতিরিক্ত মনোযোগী এবং শ্বশুর- শাশুড়ীর প্রতি অমনোযোগী হলে।
১১। স্বামী-স্ত্রীর পরস্পরের মধ্যে শিক্ষার সামঞ্জস্যতা না থাকলে।
১২। স্ত্রী পরপুরুষ এবং স্বামী পরনারীর সাথে অবাধ মেলামেশা করলে।
১৩। পরস্পরের চাহিদা না মিটলে।
১৪। স্ত্রীর প্প্রতি স্বামী সন্তুষ্ট না হলে।


১৫। স্বামীর শাসক সুলভ আচরণে।
১৬। স্ত্রীর মুখ বে-লাগাম হলে বা তাঁর বে-লেহাজ কথাবার্তার কারণে।
১৭। স্বামী-স্ত্রী পরস্পর চিন্তা-চেতনা, মন-মানসিকতা ও আচার-আচরণ ভিন্নমুখী হলে।
১৮। স্বামী স্ত্রী একে অপরের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেললে।
১৯। স্ত্রী স্বামীকে এবং স্বামী স্ত্রীকে সিন্দেহজনক চোখে দেখলে।
২০। উভয়ে উভয়ের ছোট খাটো ভুলক্রুটি বড় করে দেখলে।
২১। প্রকাশ্যে বা গোপনে উভয়ে উভয়ের দোষক্রটি অপরের কাছে প্রকাশ করলে।
২২। ছোট খাটো ব্যাপারে জিদ ধরে থাকলে।
২৩। অপরের কান কথা বিশ্বাস করে একে অপরের প্রতি খারাপ ধারণা করলে।
২৪। স্বামী – স্ত্রী উভয়ের মধ্যে ধর্মীয় সামঞ্জস্যতা না থাকলে।
২৫। বিবাহ সম্পাদনের পূর্বে বা পরে কোনো আচরণ প্রতারণামূলক হলে।
২৬। একে অপরের প্রতি হৃদয়ের আকর্ষণ হারিয়ে ফেললে।
২৭। স্ত্রীর হাতে অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করা হল্র।
২৮। স্বামী স্ত্রী পরস্পর অধিকার আদায়ে অমনোযোগী হলে।
এছাড়া আরো বহুবিধ প্রকাশ্য ও গোপন কারনে স্বামী স্ত্রী পরস্পরের মাঝে দাম্পত্য কলহের সূত্রপাত ঘটতে পারে।
সকল লোকের আকার আকৃতি চেহারা ও স্বভাব যেমন একনয়, তেমনি সব দাম্পত্য কলহের ধরণও এক নয়। দেখা যায়, এক দম্পত্যির মাঝে যে কারণে কলহ সৃষ্টি হয়েছে, ঠিক একই কারণে দম্পত্যির কোনো প্রতিক্রিয়াই হয় নি। দ্বিতীয় দম্পত্যি ঘঠনাটিকে স্বাভাবিকভাবে মেনে নিয়েছেন।

No comments

Powered by Blogger.